Stages of development of writting and vowelizing the holy Quran

কুরআন যখন লিখিত হয় রাসুল (সঃ) এর সময়  তখন কোন নুকতা, হারাকাহ এবং হামযা ছিলো না আরবদের  লিখনিতে। এটা তাদের জন্য কোন সমস্যা ছিলো না যেহেতু আরবি তাদের নিজেদের ভাষা তারা বলতে, পড়তে ছিলেন দক্ষ। 

হারাকাহ /নুকতা বিহীন মুসহাফ

The dots of parsing: (নুকতু’ল এ’রাব)

ইসলাম যখন সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে এবং নন আরবরা আরবি পড়া শুরু করে তারা আরবি ভাষায় ভুল  শুরু করে। যার কারনে স্কলাররা নুকতার ব্যবহার শুরু করেন, যাতে নন আরবদের জন্য পড়া সহজ হয়। আবুল-আসওয়াদ আদ দুলালি (৬৯হিজরি) প্রথম এই নুকতা দেয়ার কাজ শুরু করেন কুরআন এ।

 

  • তিনি ফাতহা সাইন দেন একটি লাল ডট যেই হারফ ফাতহা যুক্ত তার উপরে।

  • দম্মাহ সাইন হিসেবে দম্মাহ লেটার এর সামনে একটি লাল ডট দেন।

  • এবং কাসরাহ সাইন দেন  ঐ হারফের  নিচে লাল ডট দিয়ে।

  • এবং তানবিন এর সাইন হিসেবে তিনি দুইটি করে ডট ব্যবহার করেছেন। 

লাল ডট

আল-মুহকাম ফি নাকত আল মাসাহিফ এ, ইমাম আদ-দানি বলেছেন। “আবু-আসওয়াদ আদ দুয়ালি” এটা (أبو الأسود الدؤلي) একজন লোক নির্বাচন করেছেন আব্দ কায়েস নামক ট্রাইব থেকে। তাকে বলেছেন “তুমি একটি মুসহাফ নাও এবং একটি ইংক নিন যা মুসহাফের কালির রং এর বিপরিত।”  

 

  • যখন আমি আমার দুই ঠোট খুলবো ঐ হারফের উপর একটি লাল ডট দিবে।
  • যখন আমি ঠোট গোল করবো সেই হারফের পাশে একটি রেড ডট দিবে।
  • আমি যখন আমার ঠোট নিচের দিকে ঝুকাবো, সেই হারফের নিচে একটি রেড ডট দিবে।
  • এবং আমি যখন এর মধ্যে কোন হারাকাতে গুন্নাহ করি তখন দুইটি করে নুকতা/ডট ব্যবহার করো।

এই প্রসেস এ পুরো কুরআন এ নুকতা যুক্ত করা হয়।

 

To be continued… 

নুকতুল এ’জাম……..

Recent Post